1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

নোয়াখালির সুন্দলপুরে নতুন প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার

১৮ আগস্ট ২০১১

বাংলাদেশে এই গ্যাসক্ষেত্রটি আবিষ্কার করেছে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের সরকারি প্রতিষ্ঠান ‘বাপেক্স'৷ বাপেক্স-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুরতজা আহমেদ ফারুক জানান, এই গ্যাসক্ষেত্র থেকে বছরে ১০ থেকে ১২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে৷

https://p.dw.com/p/12IKh
ঢাকায় পেট্রোবাংলার সদর দপ্তরছবি: DW

১৫ বছর পর নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কারের সুখবরটি জানা যায় বুধবার সকালে৷ বাপেক্স-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুরতজা আহমেদ ফারুক জানান, গত বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে নোয়াখালির কোম্পানিঞ্জের সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্রের খনন কাজ শুরু হয়৷ গত মার্চে অনুসন্ধান শেষ হলেও, তখন কিছু জটিলতার কারণে কূপে গ্যাসের চাপ পরীক্ষা করা যায়নি৷ বুধবার সকালে ওই কূপে গ্যাসের দেখা মেলে৷ ১ হাজার ৪০০ মিটার গভীরে গ্যাসের স্তর নিশ্চত হয়৷ জানা যায়, এই কূপ থেকে বছরে ১০ থেকে ১২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে৷

তিনি জানান, ওই এলাকায় বাপেক্স আরো কয়েকটি কূপ খনন করবে৷ আর সুন্দলপুরের গ্যাস পাইপলাইনের মাধ্যমে চট্টগ্রামে নেয়া হবে৷ এতে চট্টগ্রামে গ্যাসের সংকট কমবে৷

নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কারের ঘটনায় বেজায় খুশি পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান অধ্যাপক হোসেন মনসুর৷ তিনি একে বর্তমান মহাজোট সরকারে সাফল্য বলে উল্লেখ করেন৷ আর দেশীয় তেল-গ্যাস অনুসন্ধান প্রতিষ্ঠান বাপেক্স-এর সক্ষমতার প্রশংসা করেন তিনি৷

বাংলাদেশে এখন ২৩টি গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে৷ সুন্দলপুর বাংলাদেশের ২৪তম গ্যাসক্ষেত্র৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য