1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

নিরস্ত্র লাদেনকে গুলি করা হয়: যুক্তরাষ্ট্র

৪ মে ২০১১

ওসামা বিন লাদেনকে নিরস্ত্র অবস্থায় গুলি করে মার্কিন সেনারা৷ অভিযানের শুরুতে গ্রেপ্তার প্রতিরোধের চেষ্টা করেছিল আল-কায়দা শীর্ষ নেতা৷ এদিকে সিআইএ প্রধান স্বীকার করেছেন, এই অভিযানের বিষয় পাকিস্তানকে কিছু জানানো হয়নি৷

https://p.dw.com/p/118TL
FILE - In this April 1998 file photo, exiled Saudi dissident Osama bin Laden is shown in Afghanistan. A person familiar with developments on Sunday, May 1, 2011 says bin Laden is dead and the U.S. has the body. (AP Photo, File)
ওসামা বিন লাদেন (ফাইল ফটো)ছবি: AP

লাদেনকে হত্যার নানা দিক

বিন লাদেনকে যখন গুলি করে মার্কিন সেনারা তখন সে নিরস্ত্র ছিল৷ আর লাদেনের স্ত্রী'র পায়ে গুলি করেছিল মার্কিন সেনারা৷ তাকে হত্যা করা হয়নি৷ হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জে কের্নি এই অভিযান প্রসঙ্গে বলেন, মার্কিন হামলাকারী বিন লাদেনের আস্তানায় প্রবেশ করলে লাদেনের স্ত্রী বেপোরোয়াভাবে এগিয়ে আসে৷ এসময় সেই মহিলার পায়ে গুলি করে মার্কিন সেনা, তবে তাকে হত্যা করা হয়নি৷ কের্নি আরো জানান, বিন লাদেন মার্কিন বাহিনীকে প্রতিরোধের চেষ্টা করে এবং গুলিতে নিহত হয়৷ তবে যখন তাকে গুলি করা হয়েছিল তখন লাদেন নিরস্ত্র ছিল৷ এই অভিযানে লাদেন ছাড়াও নিহত হয় কমপক্ষে চারজন৷ এদের মধ্যে দু'জন তার বার্তা বাহক বলে শোনা যাচ্ছে, একজনের পরিচয় জানা যায়নি এবং আরেক মহিলা প্রাণ হারায় দুইপক্ষের গোলাগুলির মধ্যে, যাকে বলে ক্রসফায়ারে৷

Verschiedene Tageszeitungen machen am Dienstag (03.05.11) in Berlin mit dem Tod des Terroristen Osama bin Laden auf. Selten loeste ein Einzelereignis ein solches Medienecho aus, wie die Toetung von Al-Kaida-Chef Osama bin Laden durch US-Soldaten in Pakistan. Kaum eine deutsche Zeitung, die am Dienstag ueber den verhassten Terroristen und seinen Tod nicht auf mehreren Seiten und ressortuebergreifend berichtete. Die Titelseiten gehoerten dem Mann ohnehin, der zur Symbolfigur des islamistischen Terrors wurde. (zu dapd-Text) Foto: Clemens Bilan/dapd
জার্মান গণমাধ্যমে লাদেনকে হত্যার খবরছবি: dapd

ছবি প্রকাশ নিয়ে আলোচনা

হোয়াইট হাউস মুখপাত্র কের্নি বলেছেন, নিহত লাদেনের ছবি প্রকাশের বিষয়ে এখনো কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি মার্কিন কর্তৃপক্ষ৷ কেননা, জখমের কারণে তার ছবিগুলো বেশ ভয়াবহ দেখাচ্ছে৷ তবে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ'র প্রধান লিওন পেনেটা জানিয়েছেন, লাদেনের ছবি কোন একসময় প্রকাশ করা হবেই৷ সরকার এই ছবি প্রকাশের সবচেয়ে ভালো উপায় কোনটা হতে পারে তাই নিয়ে আলোচনা করছে৷ এখানে বলা প্রয়োজন, লাদেনের মৃত্যুর পরপরই ইন্টারনেটে একটি ছবি প্রকাশ করা হয়, ‘নিহত লাদেন' নামে৷ তবে, অল্প সময়ের মধ্যেই প্রমাণ হয় ছবিটি নকল৷

হামলার বিষয়ে জানত না পাকিস্তান

টাইম ম্যাগাজিনকে সিআইএ প্রধান জানিয়েছেন, এই অভিযানে তাদের ‘নামমাত্র' দক্ষিণ এশিয়ার মৈত্রী দেশকে যোগ করার পরিকল্পনা তাদের ছিল না৷ টাইমে প্রকাশিত বক্তব্য অনুযায়ী, সিআইএ মনে করেছে অভিযান সম্পর্কে পাকিস্তানিদের সঙ্গে কাজ করলে ঝুঁকি বাড়তে পারত৷ কেননা তারা হামলার লক্ষ্যকে সতর্ক করে দিতে পারত৷

প্রতিবেদন: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: সুপ্রিয় বন্দোপাধ্যায়

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য