1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘জনগণ অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায়’

২২ জানুয়ারি ২০২১

বাংলাদেশের মানুষ একটি স্বাধীন নির্বাচন দেখতে চায়, যেখানে নাগরিকরা অংশগ্রহণ করতে পারবে-এমন কথা উঠে এসেছে ‘খালেদ মুহিউদ্দীন জানতে চায়’ ইউটিউব টকশোতে৷

https://p.dw.com/p/3oJBQ
‘‘বাংলাদেশের মানুষ একটি স্বাধীন নির্বাচন দেখতে চায়, যেখানে নাগরিকরা অংশগ্রহন করতে পারবে,’’ এ মন্তব্য করেছেন ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর ড. আলী রীয়াজ৷
ছবি: DW

অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে ছিলেন ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর ড. আলী রীয়াজ ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড.  সেলিম মাহমুদ৷

নিজের লেখা ‘বাংলাদেশ: আ পলিটিক্যাল হিস্ট্রি সিন্স ইন্ডিপেন্ডেন্স’  বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে অধ্যাপক রীয়াজ বলেন, ‘‘মানুষ ইলেকশন চায়,  ফ্রি ইলেকশন চায়, পার্টিসিপেশন চায়, তারা নিজেদের ভয়েসটা দেখতে চায়৷’’

তার মতে, ১৯৯১ পরবর্তী সময়ে গণতান্ত্রিক কাঠামো শক্তিশালী করার জন্য বাংলাদেশের যথেষ্ট সুযোগ থাকলেও তা হয়ে উঠেনি৷ একটি দেশের গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য যে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো প্রয়োজন তা গড়ে উঠেনি৷ 

প্রফেসর রিয়াজের এমন দাবির প্রেক্ষিতে ড. সেলিম মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্রের যতটা উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় বিকশিত হয়েছে৷ দেশে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হচ্ছে এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিদ্যমান আছে দাবি করে ড, মাহমুদ বলেন, এ দেশে সামরিক বাহিনীর পোশাক পরিহিত অবস্থায়ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ঘটনা ঘটেছে৷

দেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিদ্যমান আছে দাবি করে ড.  সেলিম আরো বলেন, ১৯৭৫ সালের আগে প্রবর্তিত একদলীয় শাসনব্যবস্থাও ছিল সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক৷

অনুষ্ঠানে দেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করতে গিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, কিশোর কার্টুনিস্ট ও সাংবাদিক কাজলকে আটকের ঘটনাতেই বুঝা যায় গণমাধ্যম কতটা স্বাধীনতা ভোগ করছে৷ 

আরআর/এসিবি

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান