‘খাদ্যে ভেজালের মতো মানুষও এখন ভেজাল'
৩ জুন ২০১৬খাদ্যে ভেজাল সম্পর্কে প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো পড়ে ডয়চে ভেলের ফেসবুকে পাঠক সালেক মোহাম্মদ, রূপম আহমেদ এবং নজমুল শাহ'র কাছে তথ্যগুলো খুবই ভালো লেগেছে৷ খাদ্যে ভেজাল সম্পর্কে পাঠকদের সচেতন করার জন্য তাঁরা তিনজনই ডয়চে ভেলেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন৷
অর্জুন বৈদ্য বলেছেন, খাদ্যে রাজনীতির ভেজাল নয়, বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের চরিত্রের মধ্যে ভেজাল আছে৷ তাই নাকি এখন মানুষও ভেজাল হয়ে গেছে৷ আর সে কারণে মানুষ এসবে এতটাই অভ্যস্ত হয়ে গেছে যে ভেজালই নাকি এখন খাটি মনে হয়৷
আতিকুর লেটুও কিন্তু অর্জুন বৈদ্যের সাথে একমত৷ তাঁর মতেও সবকিছুর মতো দেশের মানুষও এখন ভেজাল৷
পাঠক তনমন, অর্জুন বৈদ্যও আতিকুর লেটুর সাথে একমত প্রকাশ করে লিখেছেন, ‘‘একথা শতকরা একশোভাগই সত্য৷''
‘‘সরকারের উচিত খাদ্য নিরাপত্তায় আরও কঠোর পদক্ষেপ নেয়া৷ শুধু আইন করে রেখে দিলেই হবে না, আইনের শক্তিশালী প্রয়োগ ঘটাতে হবে৷ তবে হ্যাঁ, সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের ছেলে-মেয়ে বা পরিবারবর্গের কেউ যদি আমাদের সাধারণ মানুষদের মতো ঐসব ভেজাল খাবার খেতো আর অসুখ হতো তবে কবেই দেখতেন আইনের সুপ্রয়োগ! আফসোস আমাদের!'' - খাদ্যে ভেজাল সম্পর্কে ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায় এই মন্তব্য করেছেন বন্ধু রূপম আহমেদ৷
আর অন্যদিকে ‘কেমন অসহায়ের মতো' ছদ্মনামে একজন পাঠক লিখেছেন, ‘‘জেনে না জেনে তাই সব খেতে হবে, কিছুই করার নাই৷''
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ