1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
ফুটবলভারত

এএফসি কাপে বসুন্ধরা-মোহনবাগান ম্যাচ ড্র

২৫ অক্টোবর ২০২৩

এএফসি কাপের গ্রুপ ডি-তে বাংলাদেশের বসুন্ধরা ও কলকাতার মোহনবাগানের ম্যাচ ২-২ গোলে ড্র হলো।

https://p.dw.com/p/4Xzhs
কলকাতায় মোহনবাদান ক্লাব।
দুই বার এগিয়ে থেকেও বসুন্ধরাকে হারাতে পারলো না মোহনবাগান। ছবি: Subrata Goswami/DW

ফুটবলে একটা চালু কথা আছে, আক্রমণভাগ যতই ক্ষুরধার হোক, রক্ষণ যদি খরাপ হয়, তাহলে সেই দলের জেতা কঠিন। মোহনবাগানের ক্ষেত্রেও তাই হলো। দুই বার এগিয়ে গিয়েও তারা রক্ষণের দোষে ডুবলো। শেষপর্যন্ত ম্যাচ ২-২ গোলে শেষ হলো। এএফসি কাপে এই প্রথম পয়েন্ট হারালো মোহনবাগান।

এএফসি কাপের এই ম্যাচটি হয়েছে ওড়িশায় কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে। দুর্গাপুজোর জন্য কলকাতায় ম্যাচ করা সম্ভব ছিল না। তাই ওড়িশায় খেলতে হয়েছে মোহনবাগানকে।

মোহনবাগানের আক্রমণভাগে আছেন অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপার কামিন্স ও পেত্রাতোস। আছেন আক্রমণাত্মক মিডফিল্ডার হুগো বুমোস ও দ্রুতগতির লিস্টন কোলাসো। তারা যেদিন ফর্মে থাকেন, সেদিন মোহনবাগান অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে।

এদিনও মোহনবাগানের হয়ে প্রথম গোল করেন পেত্রাতোস। তিনি প্রথমে কামিন্সকে বল দেন। কামিন্স আবার পেত্রাতোসকে পাস করেন। সেই বল গোলে ঠেলে দিতে কোনো ভুল করেননি তিনি।

কিন্তু চার মিনিট পরেই গোল শোধ করে দেয় বসুন্ধরা। গোল করেন ডর্টিলটন। মোহনবাগান রক্ষণের গাছাড়া মনোভাবে রোবিনহো বল নিয়ে ঢুকে পাস দেন ডর্টিলটনকে। তিনি গোল করেন। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুর কয়েক মিনিটের মধ্যেই ডর্টিলটন আবার গোলের সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু গোল করতে পারেননি। একটু পরে মোহনবাগানের আশিস রাই গোল করে টিমকে এগিয়ে দেন।

এই গোলের জন্য পাস বাড়িয়েছিলেন পেত্রাতোস। আশিস রাই সেই পাস ধরে গোল করতে ভুল করেননি। কিন্তু এই আশিস রাই বক্সের ভিতরে রোবিনহোকে ফাউল করলে রেফারি পেনাল্টি দেন। রোবিনহোই জোরালো শটে গোল করেন।

আগামী ৭ নভেম্বর ঢাকায় বসুন্ধরার সঙ্গে মোহনবাগানের ম্যাচ হবে। সেই ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এই গ্রুপের শীর্ষে থাকা দল এএফসি কাপের ইন্টার জোনাল প্লে অফ সেমিফাইনাল খেলবে।

জিএইচ/এসজি(স্পোর্টস১৮)