1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সিঙ্গাপুরে মশা তাড়াতে কড়া পদক্ষেপ

২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮

ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গুর মতো মারাত্মক রোগ আজও দূর করা যায়নি৷ মশার বংশবৃদ্ধি মোকাবিলা করে তার প্রকোপ কিছুটা কমানো যায়৷ সিঙ্গাপুরে কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি কড়া পরীক্ষারও ব্যবস্থা করেছে৷

https://p.dw.com/p/2t0Ax
Mücke - Großaufnahme
ছবি: picture-alliance/dpa/P. Pleul

সিঙ্গাপুরে সচেতনতা অভিযানে একটি আকর্ষণীয় গান ব্যবহার করা হয়৷ সেইসঙ্গে এক পোস্টারে লেখা রয়েছে – ‘হয় তুমি মরবে, অথবা ওরা৷ চলো, শেষ পর্যন্ত লড়াই করা যাক৷' সিঙ্গাপুর এই অভিযানের পেছনে বছরে বেশ কয়েক লক্ষ ডলার ব্যয় করে৷

নগররাষ্ট্রে খেলাধুলার জায়গা, হাঁটাপথ বা সুইমিং পুলে প্রায়ই কীটনাশকের ধোঁয়া দেখা যায়৷ মশা মারতে সপ্তাহে একদিন করে স্প্রে করা হয়৷  ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু বাইয়েলো ফিভার মোকাবিলা করতেই এই ব্যবস্থা৷ কিছু মানুষ এই রাসায়নিক পদার্থকে ক্ষতিকর মনে করে৷ তবে এই কীটনাশক নাকি সে রকম নয়৷ সেই সঙ্গে মশা মারতে বেশ কার্যকরও বটে৷

জেসিকা চিয়াম এই সংগ্রামে অংশ নিচ্ছেন৷ তিনি একজন স্বেচ্ছাসেবী৷ ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে তিনি বাড়ি গিয়ে বোঝান৷ যেমন বদ্ধ পানিতে মশার বংশবৃদ্ধির আশঙ্কার কথা বলেন৷ তাঁর মতে, সিঙ্গাপুরের অনেক মানুষ এখনো এ বিষয়ে বেশ ঢিলেঢালা মনোভাব দেখাচ্ছে৷ জেসিকা বলেন, ‘‘আমাদের জন্য খুবই বিপজ্জনক৷ কারণ ডেঙ্গু মশা যে কোনো সময়, যাকে খুশি মেরে ফেলতে পারে৷''

চিন বি ফং এক সরকারি ইনস্পেকটর৷ তিনি বাড়িতে ঢুকে মশার বংশবৃদ্ধির প্রমাণ পেলে ১২৫ ইউরো জরিমানা করেন৷ এমনকি বাথরুমেও ঢুঁ মারেন তিনি৷ কিন্তু লি ব্যক্তিগত জীবনে এমন হস্তক্ষেপ নিয়ে বিচলিত নন৷ তাঁর মতে, এতে কোনো সমস্যা নেই৷ পরীক্ষা না করলে চোখ এড়িয়ে মশারা বংশবৃদ্ধি করতে পারে৷

সিঙ্গাপুরে মশা তাড়ানোর অভিযান

 

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান