চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে বার্সেলোনা
৪ মে ২০১১ফলাফল হয়েছে ১-১৷ ইনিয়েস্তার বাড়ানো পাস থেকে মঙ্গলবারের প্রথম গোলটি পেয়ে যান বার্সার তারকা ফরোয়ার্ড পেদ্রো৷ কিন্তু এর কিছুক্ষণ পরেই বার্সার সেই গোলটি শোধ করে দেন অ্যান্জেল ডি মারিয়ার গোলপোস্টে লাগা শট ধরে নিয়ে রেয়ালের মার্চেল্লো৷ এরপরেও রেয়ালের হিগুয়াইন আরেকটা গোল পেয়েছিলেন বটে, তবে রেফরি সে গোলটিকে বাতিল করে দেন৷ শেষমেস রেয়ালকে মাথায় হাত দিয়েই বসতে হয়েছে, তার কারণ, আগের ম্যাচে ২-০ হেরে থাকা রেয়াল এমনিতেই পিছিয়ে ছিল, জিততে গেলে তাদের করতে হত কমপক্ষে তিনটি গোল৷ কিন্তু ম্যাচে তেমন কোন পরিস্থিতি দেখা যায়নি৷ যদিও খেলা হয়েছে হাড্ডাহাড্ডি৷
আজ শালকে বনাম ম্যান ইউ
ম্যান ইউ-র কোচ স্যার আলেক্স ফার্গুসন আগাম জানিয়ে দিয়েছেন, আজ বুধবার শালকের বিরুদ্ধে ম্যাচটায় তিনি ওয়েন রুনিকে তেমন দরকার না পড়লে নামাবেন না৷ কারণ হ্যামস্ট্রিং-এ চোট পাওয়া রুনিকে তিনি সুস্থ এবং তৈরি রাখতে চান ফাইনালের জন্য৷ আসলে শালকের সঙ্গে ম্যাচটাকে তেমন গুরুত্ব দিয়ে দেখছেই না ম্যান ইউ৷ দলের অন্য বেশ কয়েকজনের চোট রয়েছে, তাদের এই ম্যাচে বিশ্রাম দেওয়ার তালিকা করতেই ব্যস্ত কোচ৷
আগামী ২৮ মে-এই চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল৷ ফাইনালে বার্সেলোনার বিরুদ্ধে কারা নামবে তা জানতে গেলে অপেক্ষা করতে হবে কয়েকটা ঘণ্টা৷ শালকে বনাম ম্যান ইউ-র ফলাফল পর্যন্ত৷ যদিও, বিশেষজ্ঞরা ম্যান ইউকেই এগিয়ে রেখেছেন ইতিমধ্যে৷ ফলে ২৮ মে-এর ফাইনালে বার্সা বনাম ম্যান ইউ-র খেলাটা যে জমজমাট হবে, তাতে কোন সন্দেহ নেই৷
প্রতিবেদন: সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়
সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম