1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

আরেকটি ভাইরাসের সন্ধান

২০ মে ২০১৩

সার্স অর্থাৎ সিভিয়ার একিউট রেসপিরেটরি ভাইরাসের কথা কী আপনাদের মনে আছে? ঐ যে প্রায় দশ বছর আগে যেটা সারা বিশ্বে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল? যার কারণে প্রাণ গিয়েছিল প্রায় আটশো লোকের? চীন থেকে শুরু হয়ে সার্স ছড়িয়ে পড়েছিল ৩০ দেশে৷

https://p.dw.com/p/18arN
Ein chinesischer Arbeiter sprüht am 8.1.2003 ein Desinfektionsmittel in einen Käfig mit Wildtieren auf einem Markt in Guangzhou. In China hatte am 5.1. die Tötung von 10000 Schleichkatzen begonnen, die in China als Delikatesse gelten. Nach der Tötung von Schleichkatzen gehen die Gesundheitsbehörden von Guangdong gegen weitere mögliche Überträger von Sars vor: Auch Ratten, Mäuse, Küchenschaben, Fliegen und Stechmücken sollen vernichtet werden. Es gibt nach WHO-Angaben deutliche Hinweise darauf, dass mehrere Tierarten das Sars-Virus beherbergen könnten.
ছবি: picture-alliance/dpa

এবার সে রকম আরেকটি ভাইরাসের সন্ধান পেয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন বিশেষজ্ঞরা৷ নতুন এই ভাইরাসটির নাম ‘এনসিওভি' বা নভেল করোনাভাইরাস৷

সার্স আর এনসিওভি একই পরিবারের সদস্য৷ তবে সার্সের উৎপত্তি চীনে হলেও এনসিওভি'র সন্ধান প্রথম পাওয়া যায় মধ্যপ্রাচ্যে, গত সেপ্টেম্বরে৷ সৌদি আরবের ৩১ জন নাগরিক এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন – যার মধ্যে ১৫ জনেরই মৃত্যু হয়েছে৷ আর সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত এনসিওভি-র শিকার ২০ জন৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ডাব্লিউএইচও'র তথ্য এটা৷

A patient (L) with fever receives treatment at the hospital where a 67-year-old H7N9 patient is being treated, in Hangzhou, Zhejiang province, April 3, 2013. China will swiftly communicate to the outside world and its own people details of a new strain of deadly bird flu, the health ministry said, following complaints it had been too slow to report on the outbreak and suspicion of a SARS-like cover-up. China has found two more cases of a new strain of bird flu in Hangzhou and one of the victims has died, state media said on Wednesday, bringing to nine the number of confirmed human infections from the previously unknown flu type. Picture taken April 3, 2013. REUTERS/Chance Chan (CHINA - Tags: HEALTH ANIMALS DISASTER)
সার্সের উৎপত্তি চীনে হলেও এনসিওভি'র সন্ধান প্রথম পাওয়া যায় মধ্যপ্রাচ্যে, গত সেপ্টেম্বরে (ফাইল ফটো)ছবি: Reuters

সংস্থাটি বলছে সৌদি আরব ছাড়া জর্ডান, কাতার, জার্মানি, ব্রিটেন আর ফ্রান্সে নতুন ভাইরাসের উপস্থিতির খবর পাওয়া গেছে৷

আতঙ্কের কারণ

যে বিষয়টি বিশেষজ্ঞদের বেশি আতঙ্কিত করেছে সেটা হচ্ছে, সৌদি আরবের একটি হাসপাতালে দুজন স্বাস্থ্যকর্মীর দেহে এনসিওভি পাওয়া গেছে৷ আক্রান্তদের কাছ থেকেই সেটা তাদের দেহে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে৷ অর্থাৎ এনসিওভি যে মানুষ থেকে মানুষের দেহে ছড়িয়ে পড়তে পারে, এটা তার একটা প্রমাণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা৷

তবে ভাইরাসটা কী খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়তে পারে কিনা তা জানতে বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছেন৷ সৌদি আরবেই যেহেতু এই ভাইরাসের আক্রমণ বেশি দেখা যাচ্ছে তাই সেখানে নতুন করে নয়টি ল্যাবরেটরিতে এ সংক্রান্ত গবেষণা শুরু হয়েছে৷

লক্ষণ

সার্সের মতোই এনসিওভির আক্রমণে রোগীর জ্বর, কাশি ও নিউমোনিয়া হতে পারে৷

জেডএইচ/এসি (এপি, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য