যেসব স্টেডিয়ামে হবে বিশ্বকাপ ক্রিকেট

লন্ডনের দ্য ওভালেই হবে উদ্বোধনী ম্যাচ৷ ৩০ মে ইংল্যান্ড খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে৷ এটি কাউন্টি দল সারে’র হোমগ্রাউন্ড এবং এর দর্শক ধারণক্ষমতা ২৫ হাজার৷ উদ্বোধনী ছাড়াও টুর্নামেন্টের আরো চারটি ম্যাচ হবে এখানে৷ প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ২ জুন বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশনও শুরু হবে এখানে৷

লন্ডনের অপর বিখ্যাত গ্রাউন্ডটি হলো লর্ড’স৷ অনেক ক্রিকেটারেরই স্বপ্নের মাঠ৷ এখানেই হবে ফাইনাল৷ মিডলসেক্সের এই হোমগ্রাউন্ডটির ধারণক্ষমতা ২৮ হাজার৷ মোট ৫টি ম্যাচ হবে এখানে৷

বার্মিংহ্যাম শহরের এই গ্রাউন্ডটির ধারণক্ষমতা ২৫ হাজার৷ কাউন্টি দল ওয়ারউইকশায়ারের হোমগ্রাউন্ড এটি৷ এখানে একটি সেমিফাইনালসহ এবারের আসরের ৫টি ম্যাচ হবে৷

ব্রিস্টল শহরে এই গ্রাউন্টটির ধারণক্ষমতা ১৭ হাজার ৫শ’৷ এখানে হবে ৩টি ম্যাচ৷ এটি গ্লসেস্টারশায়ারের হোমগ্রাউন্ড৷

কার্ডিফ ক্রিকেট গ্রাউন্ড হিসেবে এটি বেশি পরিচিত৷ ওয়েলসের এই গ্রাউন্ডটির ধারণক্ষমতা ১৫ হাজার ৬শ’ ৪৩৷ এখানে হবে ৪টি ম্যাচ৷ গ্ল্যামোর্গানের ঘরের মাঠ এটি৷

চেস্টার-লি-স্ট্রিটের এই গ্রাউন্ডটির স্বাগতিক দল ডারহাম৷ ২০ হাজার ধারণক্ষমতার এই মাঠে হবে বিশ্বকাপের ৩টি ম্যাচ৷

ইয়র্কশায়ারের মাঠ হেডিংলি লিডস শহরে অবস্থিত৷ এর ধারণক্ষমতা ১৮ হাজার ৩শ’ ৫০৷ এখানে হবে ৪টি ম্যাচ৷

ক্রীড়ামোদীদের অন্যতম প্রিয় শহর ম্যানচেস্টারে রয়েছে ওল্ড ট্র্যাফোর্ড গ্রাউন্ডটি৷ এর আছে ২৬ হাজার দর্শকের ধারণক্ষমতা৷ ল্যাঙ্কারশায়ারের মাঠটিতে হবে ৬টি ম্যাচ, যার মধ্যে একটি সেমিফাইনালও রয়েছে৷

নটিংহ্যামের মাঠ এটি৷ এর ধারণক্ষমতা ১৭ হাজার ৫শ’৷ ম্যাচ হবে ৫টি৷

সাউদাম্পটনে হ্যাম্পশায়ারের ঘরের মাঠ রোজ বোল৷ ধারণক্ষমতা ২৫ হাজার৷ বিশ্বকাপের ম্যাচ হবে ৫টি৷

টনটন শহরে সমারসেটের মাঠ কাউন্টি গ্রাউন্ড৷ ছোট্ট এই গ্রাউন্ডটিতে সাড়ে বারো হাজার দর্শক খেলা দেখতে পারবেন৷ ম্যাচ হবে ৩টি৷