1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মুর-কুচারের বিচ্ছেদ, কপাল ফাটালেন আর্নল্ড

২০ নভেম্বর ২০১১

অবশেষে ছয় বছরের সংসারের সমাপ্তি টানতে চলেছেন হলিউডের দুই তারকা ডেমি মুর এবং অ্যাস্টন কুচার৷ অন্যদিকে শুটিং করতে গিয়ে কপাল কাটলেন আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগার৷

https://p.dw.com/p/13Duc
U.S. actress Demi Moore, right, arrives with her husband Ashton Kutcher for the screening of the film "Happy Tears" at the Berlinale in Berlin, Germany, Wednesday, Feb. 11, 2009. The 59th International Film Festival Berlin takes place in the German capital from Feb. 5 until Feb. 15, 2009. (AP Photo/Eckehard Schulz)
২০০৯ সালের বার্লিনালে’তে মুর-কুচারছবি: AP

হলিউডের অন্যতম আলোচিত জুটি ছিলেন মুর এবং কুচার৷ ৪৯ বছর বয়সি অভিনেত্রী ডেমি মুরের সঙ্গে ৩৩ বছরের অ্যাস্টন কুচারের সম্পর্কটি নিয়ে হলিউডে শুরু থেকেই নানা গালগপ্পো চালু ছিল৷ তবে সেসবে পাত্তা না দিয়ে ঠিকঠাকভাবেই চলছিলো তাদের সম্পর্ক৷ বিয়ের পর সংসার নিয়েও সুখে কাটাচ্ছিলেন এই হলিউড তারকা জুটি৷ তবে গত সেপ্টেম্বরে ঘটনা ভিন্ন দিকে মোড় নেয়৷ স্যান ডিয়েগোর এক মহিলা ফাঁস করে দেন তার সঙ্গে কুচারের প্রেমের সম্পর্কের ঘটনা৷ ক্যালিফোর্নিয়ার একটি পার্টিতে ওই মহিলার সঙ্গে কুচারের সম্পর্কের কথা জানাজানি হয়ে যায়৷ শেষ পর্যন্ত সংসার ভাঙ্গার ঘোষণা দিলেন দুজনই৷ তবে কুচারের এই বিশ্বাসঘাতকতার শাস্তি দিতে নাকি বদ্ধপরিকর ডেমি মুর৷ জানা গেছে, তালাকের পর কুচারের সম্পত্তির একটি বড় অংশ পেতে চান তিনি৷ এজন্য ইতিমধ্যে নিজের আইনজীবীর সঙ্গেও কথা বলেছেন ডেমি মুর৷

g.jpg
ফাইল ছবিছবি: AP

এদিকে, অনেকদিন পর রুপালি পর্দায় ফিরছেন হলিউডের তারকা আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগার৷ তবে শুটিং করতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়লেন তিনি৷

জানা গেছে, ‘দ্য লাস্ট' ছবির শুটিং করতে গিয়ে কপাল কেটেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার সাবেক গভর্নর৷ টুইটারে ঘটনার খবর নিজেই জানিয়েছেন আর্নল্ড৷ তিনি বলেন, ছবির সেটে সামান্য ঝামেলায় পড়েছিলাম৷ তবে মেডিকেল স্টাফদের সহায়তায় এক ঘণ্টার মধ্যেই আবার কাজে ফিরতে পেরেছি৷ আহত অবস্থার ছবিও টুইটারে প্রকাশ করেছেন টার্মিনেটর তারকা৷ সেখানে দেখা গেছে কপালের মাঝ বরাবর কেটে গেছে৷ তবে এতটুকুই, এর বেশি কিছু আর জানাননি শোয়ার্জেনেগার৷

উল্লেখ্য, রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার পর আবারও হলিউডে পুরোদমে ফিরতে চান আর্নল্ড শোয়ার্জেনেগার৷

প্রতিবেদন: রিয়াজুল ইসলাম

সম্পাদনা: হোসাইন আব্দুল হাই