1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘কেউ জানে না, কী ঘটবে'

২২ জুন ২০১৬

কথাটি বলেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন স্বয়ং৷ সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী নাকি ‘থাকো' শিবির ৫১ শতাংশ ভোট পেতে চলেছে, তবে ‘ছাড়ো' শিবির এখনও আশা ছাড়েনি৷

https://p.dw.com/p/1JB4I
ছবি: Getty Images/AFP/D. Leal-Olivas

‘লিভ' আর ‘রিমেইন' ক্যাম্পের নেতারা সারা যুক্তরাজ্য চষে বেড়াচ্ছেন শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত৷ ‘‘ফলাফল যাই হোক, তা হবে চূড়ান্ত, বলে আমার ধারণা'', ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন ক্যামেরন, ‘‘ব্রিটেন আবার এই অভিজ্ঞতা করতে চাইবে না৷''

‘‘ব্রিটিশ ডোন্ট কুইট'', ব্রিটিশরা হাল ছাড়ে না, বলেছেন ক্যামেরন ব্রেক্সিটের বিরুদ্ধে তাঁর একটি বিরল টেলিভিশন আবেদনে৷

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ইইউ গণভোট সংক্রান্ত ‘গ্রেট ডিবেট' টেলিভিশনে সম্প্রচারিত হয়৷ সাড়ে বারো হাজার দর্শক ধরার মতো ওয়েম্বলে অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত ও বিবিসি-র আয়োজিত প্রকাশ্য বিতর্কে ‘থাকো' ও ‘ছাড়ো' পক্ষের হয়ে লন্ডনের বর্তমান মেয়র সাদিক খান ও সাবেক মেয়র বরিস জনসন পরস্পরের মুখোমুখি হন৷

সাদিক খান ‘লিভ' ক্যাম্পেইনের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার ও আশঙ্কা সৃষ্টির অভিযোগ করেন৷ জনসন ব্রিটেনের সার্বভৌমত্বের ধুয়ো তুলে মন্তব্য করেন যে, ‘‘বৃহস্পতিবার আমাদের দেশের স্বাধীনতা দিবস হতে পারে৷'' এ মন্তব্যে উপস্থিত জনতা উঠে দাঁড়িয়ে করতালি দেয়৷

সাদিক খান ‘ছাড়ো' শিবিরের প্রচারণাকে ‘প্রোজেক্ট হেট' অর্থাৎ ‘বিদ্বেষ প্রকল্প' বলে অভিহিত করে: এই অভিযানের ফলে ব্রিটেনে বহিরাগতদের প্রতি বিরূপতা বাড়ছে, বলে তাঁর অভিযোগ৷ উভয় পক্ষের প্রচার অভিযানে অর্থনীতি ও রাজনীতিকে গুরুত্ব দেওয়া হলেও, একমাত্র ‘ভোগ' ফ্যাশন ম্যাগাজিন স্মরণ করিয়ে দেওয়া চেষ্টা করেছে যে, ব্রেক্সিট বস্তুত একটি ‘ইমোশনাল ইস্যু' বা আবেগ-অনুভূতিপূর্ণ বিষয়৷

অপরদিকে উত্তর ফ্রান্সের বিভিন্ন শহরে যে অসংখ্য ব্রিটিশ নাগরিক বাস করেন, তারা ভাবছেন তাদের অবসরভাতা, স্বাস্থ্যবীমা ও নিরাপত্তার কথা৷

এসি/ডিজি (এএফপি, ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান