1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
রাজনীতিযুক্তরাষ্ট্র

হ্যারিসের বাড়ির কাছে অভিবাসনপ্রত্যাশী

২৬ ডিসেম্বর ২০২২

শনিবার বড়দিনের আগের সন্ধ্যায় ওয়াশিংটনে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের বাড়ির সামনে ১০০-র বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশীকে রেখে আসা হয়েছিল৷ সেইসময় তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷

https://p.dw.com/p/4LQWJ
মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের বাড়ির সামনে ১০০-র বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশীকে রেখে আসা হয়
মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের বাড়ির সামনে ১০০-র বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশীকে রেখে আসা হয়ছবি: WJLA via AP/picture alliance

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে কয়েকজন শিশুও ছিল৷

হোয়াইট হাউসের একজন মুখপাত্র বিষয়টিকে ‘নিষ্ঠুর' বলে আখ্যায়িত করেছেন৷ যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ শতাংশ এলাকায় বর্তমানে শৈত্যপ্রবাহ চলছে৷

ত্রাণ সংস্থা সামু ফার্স্ট রেসপন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাতিয়ানা ল্যাবোর্ড বলছেন, টেক্সাসের কর্মকর্তারা অভিবাসনপ্রত্যাশীদের সেখানে রেখে যায়৷

তবে টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ অ্যাবোটের কার্যালয়ের কাছে রোববার এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উত্তর পাওয়া যায়নি৷

অবশ্য এর আগে অ্যাবোটের কার্যালয় জানিয়েছিল, গত এপ্রিল থেকে প্রায় ১৫ হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশীকে তারা বাসে করে নিউ ইয়র্ক, ফিলাডেলফিয়া, শিকাগো ও ওয়াশিংটনে পাঠিয়েছেন৷

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অভিবাসন নীতির প্রতিবাদে রিপাবলিকান গভর্নররা বাসে করে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ডেমোক্রেট গভর্নরদের শহরে পাঠিয়ে থাকেন৷ রিপাবলিকানদের অভিযোগ, বাইডেনের নীতির কারণে বিভিন্ন দেশ থেকে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার চেষ্টা করছেন৷

কমলা হ্যারিসের বাড়ির সামনে রেখে যাওয়া অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বেশিরভাগই ইকুয়েডর ও কলম্বিয়ার নাগরিক
কমলা হ্যারিসের বাড়ির সামনে রেখে যাওয়া অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বেশিরভাগই ইকুয়েডর ও কলম্বিয়ার নাগরিকছবি: WJLA via AP/picture alliance

শনিবার রাতে কমলা হ্যারিসের সামনে রেখে যাওয়া অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বেশিরভাগই ইকুয়েডর ও কলম্বিয়ার নাগরিক৷

তাদের সেখানে রেখে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর বিভিন্ন ত্রাণ সংস্থা অভিবাসনপ্রত্যাশীদের কম্বল দেয় ও তাদের বাসে করে একটি গির্জায় নিয়ে যায়৷ সেখানে তাদের রাত ও সকালের খাবার দেয়া হয়৷ অভিবাসনপ্রত্যাশীরা নিউইয়র্ক বা নিউজার্সি যেতে আগ্রহী৷

এদিকে হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র আব্দুল্লাহ হাসান বিষয়টিকে ‘নিষ্ঠুর, বিপজ্জনক ও লজ্জাকর স্টান্ট' বলে আখ্যায়িত করেছেন৷

জেডএইচ/কেএম (এপি, রয়টার্স)