1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জাতিগত দাঙ্গা

২২ আগস্ট ২০১২

আসামে জাতিগত দাঙ্গার কারণে সেখানকার অনেক মানুষ ভয়ে পালিয়ে এসে পশ্চিমবঙ্গের আলিপুর দুয়ার এলাকার একটি শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন৷ সেখানে শরণার্থীদের দিন কেমন কাটছে?

https://p.dw.com/p/15tm7
An injured local resident Prnima Das, 32, rests with her child in a hospital after violence near Kokorajhar town in the northeastern Indian state of Assam July 21, 2012. At least 17 people, including a six-month-old child, were killed and many wounded in fighting between indigenous tribes and Muslim settlers at the weekend in Assam, police said on Monday. Authorities imposed a night-time curfew to prevent more violence and federal troops moved into remote areas to deal with threats of more violence. Picture taken July 21, 2012. REUTERS/Stringer (INDIA - Tags: CIVIL UNREST)
ছবি: Reuters

শিলিগুড়ির জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক নবেন্দু গুহ বলেন, আসাম থেকে চলে আসা মানুষগের জন্য আলিপুর দুয়ারের কাছে মমিনপুর বলে একটা জায়গা আছে৷ আর সেখানকারই একটি মসজিদ ও তার আশেপাশের এলাকায় একটা আশ্রয় শিবির খোলা হয়েছে৷ সেখানে গত মাসের ২২-২৩ তারিখের দিকে ১,৩০০ মতো লোক আশ্রয় নিয়েছিল৷ এদের মধ্যে চারশো'র মতো শিশু রয়েছে৷ তবে ইতিমধ্যেই প্রায় দুইশোর মতো শরণার্থী ঐ শিবির ছেড়ে চলে গেছেন৷

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষ থেকে এসব শরণার্থীদের দুই বেলা খাবারের ব্যবস্থা করা সহ কাপড়-চোপড় দেয়া হচ্ছে৷ শিশুদের জন্য দেয়া হচ্ছে শিশুখাদ্য৷ এছাড়া সেখানে একটি অস্থায়ী চিকিৎসা কেন্দ্রও খোলা হয়েছে৷ প্রতিদিন দু'জন করে চিকিৎসক সেখানে দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানান গুহ৷

Two cyclists ride past a burnt vehicle in Rangiya, about 55 kilometers (34 miles) west of Gauhati, in the Indian northeastern state of Assam Thursday, Aug. 16, 2012. Thousands of panic-stricken Indians from the northeast were fleeing the southern city of Bangalore on Thursday, spurred by rumors they would be attacked in retaliation for communal violence in their home state. (Foto:Anupam Nath/AP/dapd)
দাঙ্গার কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে মানুষ, পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে যানবাহনছবি: dapd

আলিপুরের স্থানীয় মানুষজনও শরণার্থীদের ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সহায়তা করছে৷ সরকারের আগে অবশ্য স্থানীয়রাই শরণার্থীদের দেখভাল করছিল৷ তাদের অন্নের ব্যবস্থাও করেছিল তারা৷

এছাড়া শিলিগুড়িতে প্রায় একশোর কিছু বেশি মানুষ তাদের আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে৷ তবে প্রথম দিকের বেশ কয়েক দিন তাদের খাবারের ব্যবস্থা করেছিল সরকার৷

নবেন্দু গুহ বলেন, শরণার্থীরা যতদিন না তাদের ঘরে ফিরে যেতে পারছেন ততদিনই পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাদের সহায়তা করে যাবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী গৌতম দেব৷

সাক্ষাৎকার: জাহিদুল হক

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য