টিআইবি’র সঙ্গে একটি ইন্টেগ্রিটি চুক্তি করার সিদ্ধান্ত নিলো যোগাযোগ মন্ত্রণালয়
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ বা টিআইবি'র নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান তথ্য উপাত্তের যে কথা বলেছেন তার জাবাবে যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন ডয়চে ভেলে'কে জানান, তাদের সব ধরনের তথ্য এবং ডকুমেন্ট দেয়া হবে৷ টিআইবি'র সঙ্গে এনিয়ে মন্ত্রণালেয়র তিনজন সচিবকে একটি চুক্তি করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে৷ সেই চুক্তি অনুযায়ী, কাজ করবে টিআইবি৷
এছাড়াও মন্ত্রী জানান যে, টিআইবি'র রিপোর্ট জনসম্মুখে প্রকাশ করা হবে৷ তাঁর দাবি, টিআইবি যদি নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করে তাহলে তারা তাঁর স্বচ্ছতার প্রমান পাবে৷ আর রিপোর্টে মন্ত্রণালয়ের অধীনস্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কোনো অনিয়ম পাওয়া গেলে - তা সংশোধনের সুযোগ আসবে৷
টিআইবি কোনো বিধিবদ্ধ তদন্ত সংস্থা না হওয়ার পরও, তাঁদের কেন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হল - তা জানতে চাইলে সৈয়দ আবুল হোসেন বলেন, তাদের আইনগত কোনো বৈধতা না থাকলেও মানুষের মধ্যে তাদের গ্রহণযোগ্যতা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা রয়েছে৷
যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেনের বিশ্বাস, এই তদন্তের মধ্য দিয়ে পদ্মা সেতুসহ আরো কয়েকটি বিষয় নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে তা ভুল প্রমানিত হবে৷ আর তিনি যে একজন স্বচ্ছ মানুষ, সে ব্যাপারে দেশবাসী নিশ্চিত হবেন৷
প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ