1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

শরণার্থীদের ঢল বাড়ছে

১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫

৮ লক্ষ নয়, চলতি বছর শরণার্থীদের সংখ্যা ১০ লক্ষের মাত্রা ছুঁতে পারে বলে মনে করেন জার্মানির ভাইস চ্যান্সেলর সিগমার গাব্রিয়েল৷ এদিকে শরণার্থীদের ঢল সামাল দিতে অস্ট্রিয়া সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ আপাতত উঠছে না৷

https://p.dw.com/p/1GW5f
ছবি: Reuters

একদিকে জার্মানির আঙ্গেলা ম্যার্কেল সরকার ও সাধারণ মানুষের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ উদারভাবে শরণার্থীদের স্বাগত জানিয়ে আসছে৷ অন্যদিকে রাজ্য সরকারগুলি বহিরাগতদের আশ্রয় দিতে হিমশিম খাচ্ছে৷ এই চাপ যে অনির্দিষ্টকাল ধরে সামাল দেওয়া সম্ভব, এমনটা কেউই বিশ্বাস করেনি৷ এবার জার্মানি কিছুটা রাশ টানতে শুরু করেছে৷ আপাতত অস্ট্রিয়া সীমান্তে সাময়িকভাবে নিয়ন্ত্রণ চালু করা হয়েছে৷ শেঙেন চুক্তির আওতায় এমন সাময়িক পদক্ষেপের বিধান রয়েছে৷ কিছু মহলে সামগ্রিকভাবে শেঙেন চুক্তির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে প্রশ্ন উঠছে৷

জার্মানির দক্ষিণে বাভেরিয়া রাজ্য শরণার্থীদের প্রধান প্রবেশদ্বার হয়ে উঠেছে৷ শুধু গত সপ্তাহান্তেই ১৯,১০০ শরণার্থী মিউনিখে পৌঁছেছে৷ ‘দ্য ইকোনমিস্ট পত্রিকা এ প্রসঙ্গে মনে করিয়ে দিয়েছে যে, ব্রিটেন আগামী ৫ বছরে যত সংখ্যক শরণার্থী নিতে প্রস্তুত, জার্মানি মাত্র একটি সপ্তাহান্তেই তত সংখ্যক শরণার্থীকে স্বাগত জানিয়েছে৷

বাভেরিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইওয়াখিম হেয়ারমান জানিয়েছেন, আগামী কয়েক সপ্তাহ ধরে সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ চালু থাকবে৷

শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার ক্ষেত্রে উদারতার কারণে জার্মানি গোটা বিশ্বে বিস্ময় ও প্রশংসার পাত্র হচ্ছে বটে, কিন্তু এক্ষেত্রে ব্রিটেনের মতো দেশের সংকীর্ণ মনোভাবের পাশাপাশি অনেক মহলেই অস্বস্তি সৃষ্টি করছে৷ জার্মানির এই নীতির প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মার্কিন সাংবাদিক ফরিদ জাকারিয়া৷

এসবি/ডিজি (এএফপি, ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য