1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জামায়াতে ইসলামী

হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা৫ নভেম্বর ২০১২

জামায়াতে ইসলামীর আটক নেতাদের মুক্তির দাবিতে এক প্রতিবাদ কর্মসূচির সময় এ ঘটনা ঘটে৷ এদিকে একজন সাক্ষিকে অপহরণ করার অভিযোগে দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর আইনজীবীরা আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল বর্জন করেছেন৷

https://p.dw.com/p/16cwa
ছবি: AP

জামায়াতের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে সিলেট, মৌলভী বাজার, বগুড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কক্সবাজার, সিরাজগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলায়৷ তারা ঝটিকা মিছিল বের করে৷

ঢাকার পুরান পল্টন এবং বায়তুল মোকাররম এলাকায় জামায়াত নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে৷ এসব সংঘর্ষের ঘটনায় সারা দেশে পুলিশসহ শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছে৷ আটক করা হয়েছে অর্ধশত ব্যক্তিকে৷ সংঘর্ষের সময় যানবাহনে আগুন ও ভাঙচুর করা হয়৷ ঢাকা মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার নুরুল ইসলাম জানান, তাঁদের কাছে সারা দেশে ব্যাপক নাশকতার আশঙ্কার খবর আছে৷ তাই তাঁরা ঢাকাসহ সারা দেশের নিরাপত্তা জোরদার করেছেন৷ বিশেষ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের নিরাপত্তার দিকে সবচেয়ে বেশি নজর দিচ্ছেন তাঁরা৷

Politiker aus Bangladesch
দেশের শত্রু যারা...ছবি: Harun Ur Rashid Swapan

এদিকে জামায়াত নেতা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর আইনজীবীরা অভিযোগ করেন যে, সকালে ট্রাইবুনালের গেট থেকে সাঈদীর পক্ষের একজন সাক্ষি সুখরঞ্জন বালিকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অপহরণ করেছেন৷ তাঁর আইনজীবী মিজানুল হক অভিযোগ করেন, তাঁর গাড়ি থেকেই সাক্ষিকে অপহরণ করা হয়৷ এ কারণে তাঁরা দুপুরের পর ট্রাইবুনাল বর্জন করেন৷ তাঁরা সাক্ষিকে উদ্ধারের দাবি জানান৷ সাঈদীর আরেক আইনজীবী তাজুল ইসলাম বলেন যে, তাঁরাও এখন নিরাপত্তাহীতায় ভুগছেন৷

ট্রাইবুনাল ওই সাক্ষিকে খুঁজে বের করার জন্য চিফ প্রসিকিউটরকে নির্দেশ দিয়েছে৷ তবে আদালত চত্তরে উপস্থিত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কোনো সাক্ষিকে তুলে নেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেন৷ প্রসঙ্গত, সুখরঞ্জন বালি এর আগে সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষি দিয়েছিলেন৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য