1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

খালেদা জিয়ার নাশকতা ও রাষ্ট্রদ্রোহের মামলার শুনানি ১৫ মে

২৩ জানুয়ারি ২০২৩

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাশকতা ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে করা ১১ মামলায় হাজিরার জন্য আগামী ১৫ মে দিন ধার্য করেছেন আদালত।

https://p.dw.com/p/4MZls
দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে দুই বছর কারাভোগের পর সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্ত সাপেক্ষে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ মুক্তি পান খালেদা জিয়া।
দুর্নীতির দুই মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে দুই বছর কারাভোগের পর সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্ত সাপেক্ষে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ মুক্তি পান খালেদা জিয়া।ছবি: bdnews24.com

আজ সোমবার এসব মামলায় খালেদা জিয়ার হাজিরার দিন ধার্য থাকলেও অসুস্থতাজনিত কারণে তিনি আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি। এর পরিপ্রেক্ষিতে তার আইনজীবী সময়ের আবেদন করলে তা মঞ্জুর করে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান নতুন এদিন ধার্য করেন।

১১ মামলার মধ্যে যাত্রাবাড়ী থানার একটি হত্যা মামলায় অভিযোগপত্র গ্রহণের বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। অপর ১০ মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানির দিন ধার্য ছিল।

মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যে করার অভিযোগে ২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারি আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলাটি দায়ের করা হয়।

এদিকে ২০১৫ সালের ২৩ জানুয়ারি রাতে যাত্রাবাড়ীর কাঠের পুল এলাকায় গ্লোরি পরিবহনের যাত্রীবাহী একটি বাসে পেট্রল বোমা হামলা হয়। এতে বাসের ২৯ যাত্রী দগ্ধ ও একজন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

ওই ঘটনায় পরের দিন ২৪ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে হুকুমের আসামি করে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা হয়। এছাড়া ২০১৫ সালে দারুসসালাম থানা এলাকায় নাশকতার অভিযোগে আটটি মামলা দায়ের করা হয়। এই আট মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আসামি করা হয়।

খালেদা জিয়া ছাড়াও এসব মামলায় উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন- বিএনপি নেতা আমানউল্লাহ আমান, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল ও সুলতান সালাউদ্দিন টুকু।

একেএ/কেএম (বাংলা ট্রিবিউন)