কোভিড আবহে ম্লান নববর্ষের উৎসব
‘লুনার নিউ ইয়ার’ এর উৎসবে আলোর মালায় সেজে ওঠে চীন থেকে তাইওয়ান-মালয়েশিয়া৷ মহামারির এ সময়ে নববর্ষের উৎসব ঘিরে সতর্কতার পর সতর্কতা৷ দলবেঁধে নয়, বরং সামাজিক দূরত্ব মেনে উৎসব পালন দেখুন ছবিঘরে৷
ভালবাসার সেতু
উৎসবের দিনে ঘরের বাইরে বেরোলেও মাস্ক পরতে ভোলেননি যুগল৷ তাদের সামনে হেঁটে চলেছে একটি শিশু৷ শিশুটির মুখেও ছিল মাস্ক৷ ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় আলোর মালায় সেজে উঠেছিল ‘সি অফ লাভ ব্রিজ’৷
সেলফি তোলা চাই
মালয়েশিয়ার ফো গুয়াং শান ডং জেন বৌদ্ধমন্দির সেজে উঠেছিল নববর্ষে৷ মহামারি আবহেও সেলফি তুলতে কিন্তু ভোলেননি দর্শনার্থী৷
সাংহাইয়ে উৎসব
উৎসবে সবথেকে আনন্দ বোধহয় ছোটদের৷ এতটুকু খুদে কি আর করোনার মতো কঠিন মহামারির বিষয়ে বুঝতে পারে? ‘টাইগার কস্টিউম’ পরে চীনের সাংহাইয়ে এক খুদে গুটিগুটি পায়ে হেঁটে যাচ্ছিল৷ তার হাতেও ছিল একটি লন্ঠন৷ আগামী পৃথিবীর আশার আলোর বার্তা যেন বয়ে নিয়ে যাচ্ছিল এই শিশু৷
বেইজিংয়ে উৎসব
বাঘের আকারে একটি ‘ইনস্টলেশন’ করা হয়েছিল বেইজিংয়ে৷ আর ‘বাঘমামা’-কে দেখে খুদের আগ্রহ থাকবে না, তা কি হয়? সেই ‘ইনস্টলেশন’-এর সামনে দাঁড়িয়ে খুদের ছবি তুলছিলেন তার অভিভাবক৷ রাস্তায় অন্য মানুষজনও ছিলেন৷ মাস্ক পরতে কেউ কিন্তু ভোলেননি৷
‘‘মুছে যাক গ্লানি’’
সবরকম অশুভ শক্তির হাত থেকে মুক্তি পাক এ পৃথিবী৷ আলো আসুক ঘরে৷ মহামারি আবহে মুখে মাস্ক পরে ধূপ জ্বালিয়ে বোধহয় এমনটাই প্রার্থনা করছিলেন এই নারী৷ হংকংয়ের মান মো মন্দিরের ছবি তুলেছেন আলোকচিত্রী৷
আলোয় আলোকময়..
আলোর মালায় সেজে উঠেছে চারপাশ৷ চন্দ্র নববর্ষে ইন্দোনেশিয়ার একটা শপিং মলের ছবি ধরা পড়েছে ক্যামেরায়৷ লাল-হলুদের মেলবন্ধনে আলোর এমন যুগলবন্দি যেন মহামারির সব বিষাদকে ভুলে যাওয়ার আশ্বাস দিচ্ছে৷
ব্যাডমিন্টন হাতে
২০২১ সালেও মহামারি আবহে চন্দ্র নববর্ষকে স্বাগত জানিয়েছিল চীন৷ সকালবেলা লন্ঠনের পাশটিতে দাঁড়িয়ে খেলায় মেতেছিল এই বালক৷
দূর মেঘে ঘুড়ি
ঘুড়ি ওড়ানো চন্দ্র নববর্ষের মতো উৎসবের অন্যতম অঙ্গ৷ নীল রঙের স্বচ্ছ জলাশয়ের পাশ দিয়ে এঁকেবেঁকে লালচে-কালো নকশাদার একটি ঘুড়ি উড়ছিল আকাশের দিকে৷ এই ছবি আলোকচিত্রী ক্যামেরাবন্দি করেছিলেন ২০২১ সালে৷