1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
রাজনীতিউত্তর অ্যামেরিকা

এখনই আফগানিস্তান-মিয়ানমার নিয়ে সিদ্ধান্ত নয়

১৫ ডিসেম্বর ২০২২

জাতিসংঘে আফগানিস্তান এবং মিয়ানমারের দূত পাঠানোর সিদ্ধান্ত ঝুলেই থাকলো। ২০২৩ এর আগে সিদ্ধান্ত নয়।

https://p.dw.com/p/4KxVo
জাতিসংঘে মিয়ানমার
ছবি: UNTV via AP/picture alliance

আফগানিস্তানে তালেবানরা ক্ষমতা নেয়ার পর তাদের মেনে নেওয়া হবে কি না, এ নিয়ে দীর্ঘ বিতর্ক হয়েছে। জাতিসংঘে তালেবান সরকারের প্রতিনিধি বা রাষ্ট্রদূতকে আনা হবে কি না, তা নিয়ে এখনো জাতিসংঘ সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। একই সমস্যা তৈরি হয়েছে মিয়ানমারনিয়ে। সেখানেও সেনা সরকার গঠনের পর তাদের প্রতিনিধিকে জাতিসংঘে জায়গা দেওয়া হবে কি না, শুক্রবার তা নিয়ে জাতিসংঘে বৈঠক এবং ভোটাভুটি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বুধবার বিবৃতি প্রকাশ করে জাতিসংঘ জানিয়েছে, ২০২৩ সালের আগে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হবে না।

মিয়ানমারে গণতন্ত্রকামী কর্মীদের ‘হত্যা’ করা হয়েছে

২০২৩ সালে জাতিসংঘের ৭৭তম সাধারণ অধিবেশনে বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

তিনটি দেশের রাষ্ট্রদূত নিয়ে জাতিসংঘকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তালেবানের আফগানিস্তান, সেনাশাসকের হাতে থাকা মিয়ানমার এবং লিবিয়া। ফাতি বাশাঘা লিবিয়ায় গভর্নমেন্ট অফ ন্যাশনাল স্টেবিলিটি তৈরি করেছেন। ত্রিপোলির গভর্নমেন্ট অফ ন্যাশনাল ইউনিটিকে তিনি চ্যালেঞ্জ করেছেন। এর আগে অ্যামেরিকা এবং জাতিসংঘ ফাতিকে মেনে নেয়নি। কিন্তু তার সরকারের সমর্থন পাচ্ছে। ফলে তারাও জাতিসংঘে জায়গা পাওয়ার আবেদন করেছে।

২০২১ সালেই আফগানিস্তান নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা ছিল। মিয়ানমার নিয়েও এর আগেই সিদ্ধান্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এই নিয়ে দুইবার সময় পিছিয়ে গেল। শুক্রবার ১৯৩ সদস্যের জাতিসংঘের সাধারণ সভা রাশিয়া, চীন, অ্যামেরিকা-সহ নয়টি দেশ নিয়ে তৈরি বিশেষ কমিটির রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা করবে। বস্তুত, সেই রিপোর্টেই সিদ্ধান্ত পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা বলা হয়েছে।

এসজি/জিএইচ (রয়টার্স, এএফপি)