1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

উদ্বাস্তু সামলাতে হিমসিম

২৭ অক্টোবর ২০১৫

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের স্রোত এখন স্লোভেনিয়া সীমান্তে৷ সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করার উদ্যোগ নিচ্ছে দেশটি৷ জার্মানিও পুলিশ পাঠাচ্ছে৷ অভিবাসনের আবেদন প্রত্যাখাতদের ফেরত পাঠানোও শুরু করেছে জার্মানি৷ আফগানদের কী হবে?

https://p.dw.com/p/1GukU
Flüchtlinge Grenzgebiet Türkei Syrien
ছবি: Getty Images/AFP/B. Kilic

হাঙ্গেরির সীমান্ত বন্ধ হওয়ার পর থেকে স্লোভেনিয়ায় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ভীষণ চাপ৷ স্লোভেনিয়ার গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, গত ১৬ই অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ৮৩ হাজার ৬০৮ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী সে দেশে প্রবেশ করেছে৷ এখনো হাজারো মানুষের ঢল নামছে প্রতিদিন৷

পরিস্থিতি সামাল দেয়ার জন্য নিরাপত্তা জোরদার করার উদ্যোগ নিচ্ছে স্লোভেনিয়া সরকার৷

জার্মানির ‘মিটেলডয়চে সাইটুং'-এ প্রকাশিত খবর অনুযায়ী জার্মানিও পুলিশ সদস্য পাঠাবে স্লোভেনিয়া সীমান্তে৷

চেক প্রজাতন্ত্রসহ অন্যান্য প্রতিবেশী দেশও সামর্থ্য অনুযায়ী স্লোভেনিয়ার পাশে দাঁড়াচ্ছে৷

রোববার ব্রাসেলসে বলকান দেশগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত ইইউ নেতাদের বৈঠকে চলমান শরণার্থী সংকট নিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সীদ্ধান্ত হয়৷ শরণার্থী গ্রহণ কেন্দ্র বাড়ানো, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সীমান্ত রক্ষা এজেন্সি ফ্রন্টেক্স-কে আরো সক্রিয় করা, অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যে তার আদান-প্রদান বাড়ানোর উদ্যোগের সিদ্ধান্তও ছিল তার মধ্যে৷ স্লোভেনিয়ায় আরো ৪০০ পুলিশ মোতায়েন করার সিদ্ধান্তও নেয়া হয়েছিল সেই বৈঠকে৷

এদিকে জার্মানি যাঁদের অভিবাসনের আবেদন প্রত্যাখ্যাত হয়েছে তাঁদের দ্রুত ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে৷ তবে আফগানদেরও ফেরত পাঠানোর উদ্যোগকে অনেক বিশ্লেষক ভালো চোখে দেখছেন না৷ কোনো কোনো বিশ্লেষকের মতে, আফগানিস্তানে এখনো যেহেতু নিয়মিত বিরতিতেই সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে, সেহেতু সে দেশের অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বিষয়টি ভিন্ন দৃষ্টিতে বিবেচনা করা উচিত৷

সংকলন: আশীষ চক্রবর্ত্তী

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

আফগানিস্তান থেকে জার্মানি আসা অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বিষয়টি কি সত্যিউ ভিন্ন দৃষ্টিতে বিবেচনা করা উচিত? মতামত জানান নীচের মন্তব্যের ঘরে৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য