প্রিয় মিকি মাউস
১৩ নভেম্বর ২০১৫ওয়াল্ট ডিজনির কালোত্তীর্ণ সৃষ্টি ‘মিকি মাউস'৷ ১৯২৮ সালে প্রথম আত্মপ্রকাশ কার্টুন জগতের এই নায়কের৷ ৮৭ বছরে জনপ্রিয়তা একটুও কমেনি৷ পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে প্রতি দিন এখনো কোটি কোটি মানুষ মিকি মাউস দেখে প্রাণ খুলে হাসে, অপার আনন্দে ভাসে৷
মিকি মাউস নিয়ে কেন এত হাসাহাসি? ওয়াল্ট ডিজনি বলেছিলেন, মিকিও স্বভাবে মানুষের মতো আর তাই নাকি সবাই মিকি মাউস দেখে এত হাসে৷ ডিজনির মতে, মানুষের মতো হয়ে মানুষের মনে মিশে যায় বলেই মিকি মাউস এত জনপ্রিয়৷
ইউটিউবের এই ভিডিওটি মিকি মাউসের তুমুল জনপ্রিয়তারই ছোট্ট একটা নিদর্শন৷ তিন বছর আগে আপলোড করা হয় ‘মিকি মাউস ক্লাব হাউস'-এর ৪ মিনিট ১৮ সেকেণ্ডের এই এই ভিডিও৷ এ পর্যন্ত ৬ কোটি ৮৮ লক্ষ ৪১ হাজার ১৫৩ বার দেখা হয়্ছেে ভিডিওটি৷
সবাই যে শুধু মজা করার জন্য দেখেছেন বা ঘরের ছোটমনিদের দেখিয়েছেন তা-ও কিন্তু নয়৷ মিকি মাউস এখন শিশুর বিকাশ এবং শিক্ষার ক্ষেত্রেও খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে৷ মিকি মাউস ক্লাবহাউসে তো প্রতিটি পর্বে শিশুদের বিভিন্ন বয়সের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধানে সহায়তা করা হয়৷ ইঁদুর মহানায়ক মিকি, ইঁদুর নায়িকা মিনি, হাঁসরাজ ডোনাল্ড ডাক আর তাঁর প্রেমিকা ডেইজি ডাক-এর নানান কাণ্ডকীর্তির পরতে পরতেই তো থাকে হাসি৷ হাসতে হাসতে অনেক কিছু শিখেও নেয় শিশুরা৷