1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

শরণার্থীদের ধর্ষণ, মারধর

১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯

লিবিয়া থেকে ইউরোপে আসতে ইচ্ছুকদের ধর্ষণ, নির্যাতন এবং হত্যার অভিযোগে তিন জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইটালির পুলিশ৷গ্রেপ্তার হওয়া তিন জনের মধ্যে দু'জন মিশরীয় আর বাকি এক জন গিনি বিসাউয়ের৷

https://p.dw.com/p/3PgJH
Italien Flüchtlinge aus Libyen gerettet
ফাইল ফটোছবি: Getty Images/AFP/G. Isolino

গ্রেপ্তার হওয়া গিনি বিসাউয়ের নাগরিকের বয়স ২৭ বছর আর মিশরের দুজনের বয়স ২৪ ও ২৬ বছর৷ ইটালির বিভিন্ন শিবিরের অভিবাসনপ্রত্যাশীদের অভিযোগ — ওই তিন ব্যক্তি লিবিয়ার জাওয়াই-এ সাবেক সেনাঘাঁটিতে ডিটেনশন ক্যাম্প খুলেছেন৷ ভূমধ্য সাগর পাড়ি দিয়ে যাঁরা ইউরোপে ঢুকতে চান, তাঁদের পৌঁছে দেয়ার আশ্বাস দিতেন ওই ব্যক্তিরা৷ আগেভাগে চুক্তি অনুযায়ী টাকা দিতে ব্যর্থ ব্যক্তিদের ডিটেনশন ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হতো৷ তারপর শুরু হতো অকথ্য নির্যাতন৷

অবাধে ধর্ষণ, নির্যাতন, হত্যা

গিনি বিসাউ এবং মিশরের তিন ব্যক্তি ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে প্রথমে ইটালির লাম্পেদুসায় যান, সেখান থেকে যান সিসিলিতে৷ সেখানেই গ্রেপ্তার করা হয় তাদের৷ গ্রেপ্তার করার আগে ইটালির বিভিন্ন শিবিরে থাকা অভিবাসনপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হয়৷

অভিবাসনপ্রত্যাশীরা পুলিশকে জানান, টাকা দিতে না পারলে লিবিয়ার ডিটেনশন ক্যাম্পে তাদের লাঠি, বৈদ্যুতিক তার, রাইফেলের বাট দিয়ে পেটানো হতো৷ অনেক সময় ইলেক্ট্রিক শকও দেয়া হতো তাদের৷ নির্যাতনের ফলে অনেক মানুষকে মৃত্যু বরণ করতে দেখেছেন বলেও জানান তাঁরা৷ পালাতে গেলে গুলি করে মেরে ফেলা হতো৷ এছাড়া নারীদের সুপরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করা হতো বলেও জানিয়েছেন অভিবাসনপ্রত্যাশীরা৷ এসব কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে ওই তিন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে ইটালির পুলিশ৷

এসিবি/কেএম (এএফপি)  

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য