1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

স্বাধীনতা দিবস

২২ মার্চ ২০১২

২৬শে মার্চ৷ সার্বভৌম বাংলাদেশের ৪১তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস৷ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে সংগীত ছিল জাগরণের এক গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার৷

https://p.dw.com/p/14Owc
ছবি: AP

‘‘...মনে রাখবা, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দিব৷ এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ্৷ এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম৷ জয় বাংলা৷'': শেখ মুজিব

একাত্তরের ৭ই মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের এই ঐতিহাসিক ভাষণের মধ্য দিয়েই রোপিত হয়েছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার বীজ৷ বাংলার আপামর জনতা নির্ভয়ে মেনে নিয়েছিলেন তাঁর সেই আদেশ৷

৪১ বছর আগে ২৬শে মার্চ পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নৃশংসভাবে ঝাপিয়ে পড়ে নিরিহ নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর৷ রক্তে লাল ওঠে বাংলার মাটি৷ মুক্তিকামী বাঙালি তাঁর কাঙ্ক্ষিত অধিকার প্রতিষ্ঠায় মুক্তি সংগ্রামে মেতে ওঠেন৷ শুরু হয় রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ৷

ন'মাসের মুক্তি সংগ্রামে বহু রক্তদান, ত্যাগ ও তিতিক্ষার বিনিময়ে মুক্ত হয় বাংলাদেশ৷ মুক্তিকামী বাঙালির মনোবল অক্ষুন্ন রাখার জন্য সংগীত দিয়েছে উদ্দীপনা, অনুপ্রেরণা৷ দেখিয়েছে আশার আলো৷ সেই সময় মানুষের অবর্ণনীয় বেদনা ও দুঃখ দুর্দশা ভুলিয়ে দিতে বহু সংগীত শিল্পী অক্লান্তভাবে গেয়েছেন জাগরণের গান৷

লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশ বিশ্ব মানচিত্রে স্থায়ী স্থান অধিকার করেছে৷ দেশের শহরে- বন্দরে, প্রত্যন্ত অঞ্চলে জাতীয় দিবস পালিত হয় আনন্দের সাথে, বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে৷ কিন্তু এই স্বাধীনতার জন্য আত্মত্যাগ করেছেন যে লক্ষ জনতা, তাদের কথা কি কখনো ভোলা যাবে?

প্রতিবেদন: মারুফ আহমদ

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য