'বন্দুকযুদ্ধে' নিহত তিন রোহিঙ্গা
৭ জুন ২০১৯টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার জানিয়েছেন, লেদা শরণার্থী ক্যাম্পের পাশের এক পরিবারের শিশু অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা৷ এমন তথ্যের ভিত্তিতে, শুক্রবার ভোর রাতে টেকনাফের পাহাড়ি এলাকায় অপহৃত শিশু উদ্ধারে অভিযানে নামে পুলিশ৷
প্রদীপ কুমার বলেন, অভিযানে অপহরণকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে প্রথমে গুলি ছোঁড়ে৷ পাল্টা জবাবে পুলিশও তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে৷ এসময় তিন অপহরণকারী নিহত হয় বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা৷
অপহৃত শিশুকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলেও জানান প্রদীপ কুমার৷ তবে, পালিয়ে গেছে অপহরণকারীদের অন্য সহযোগীরা৷ ঘটনাস্থল থেকে বন্দুক এবং বুলেট উদ্ধার করেছে পুলিশ৷
কয়েক দিনে আগে, শরণার্থী শিবিরের কাছ থেকে শিশুটিকে অপহরণ করা হয়৷ এরপর পরিবারের কাছে পাঁচলাখ টামা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা৷
পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ২০১৭ সালে মিয়ানমারে জাতিগত সহিংসতার স্বীকার হয়ে প্রায় দশ রাখ রোহিঙ্গা টেকনাফে আশ্রয় নিয়েছে৷ তাদের মধ্য কিছু সংখ্যক রোহিঙ্গা খুন, শিশু অপহরণ ও পাচার এবং মাদক চোরাচালানের মতো নানা অপরাধের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েছে৷
টিএম/কেএম (ডিপিএ)