1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

আল-কায়েদার শক্তি

৯ জানুয়ারি ২০১৪

২০১১ সালের ডিসেম্বরে ইরাক ছেড়ে যায় মার্কিন সেনারা৷ এরপর সিরিয়ায় শুরু হয় সরকার বিরোধী আন্দোলন৷ আপাতদৃষ্টিতে ঘটনা দুটো হলেও মিল একটা পাওয়া যাচ্ছে৷

https://p.dw.com/p/1Anje
Irak Gewalt Ramadi Falluja Islamisten Militanten Al Qaida Al Kaida
ছবি: Reuters

সেটা এরকম – ইরাক থেকে মার্কিন সেনারা চলে যাওয়ার পর দেশটির শিয়া সরকারের বিরুদ্ধে শক্তি প্রদর্শন শুরু করে সুন্নি সংশ্লিষ্ট আল-কায়েদা ও তার সহযোগী সংগঠনগুলো, বিশেষ করে ‘ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক অ্যান্ড দ্য লিভ্যান্ট' আইএসআইএল৷ এরই মধ্যে ইরাকের প্রতিবেশী দেশ সিরিয়াতে শিয়া সরকার পতনের আন্দোলন জোরদার হলে, আল-কায়েদা সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীগুলো সেখানেও নাক গলাতে শুরু করে৷ এর মাধ্যমে তারা ইরাক বা সিরিয়ার যে-কোনো একটি দেশে ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করে৷

Unruhe und Gewalt im Irak Falludscha 01.01.2014
ইরাক ও সিরিয়ায় সন্ত্রাসীরা আজও শক্তিশালীই...ছবি: picture-alliance/AP Photo

ইতিমধ্যে সিরিয়া-ইরাক সীমান্তের ফালুজা শহর ও রামাদির একাংশের দখল নিয়ে নিয়েছে আইএসআইএল জঙ্গি গোষ্ঠী৷ এই পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন হয়ে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন দু-দুবার কথা বলেছেন ইরাকি প্রধানমন্ত্রী নুরি আল-মালিকির সঙ্গে৷ তিনি আলোচনার পাশাপাশি সামরিক উপায় প্রয়োগ করে ফালুজা ও রামাদি থেকে জঙ্গি উৎখাত করতে ইরাকি প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন৷ একই বিষয়ে ইরাকি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি-ও৷

অ্যামেরিকান ইউনিভার্সিটি অফ বৈরুটের পলিটিকাল স্টাডিস বিভাগের অধ্যাপক আহমাদ মৌসালি বলেন, ‘‘২০১১ সালে মার্কিন সৈন্যদের ইরাক ছেড়ে যাওয়ার পর শূন্যতা তৈরি হওয়া এবং একই সময়ে সিরিয়াতে সরকার বিরোধী আন্দোলন শুরু হওয়ায় আল-কায়েদা ঐ দুটি দেশে যুদ্ধ শুরুর সম্ভাব্যতা খুঁজে পায় এবং সেখানে একটি ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা দেখতে পায়৷''

জেডএইচ/ডিজি (এপি, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য