1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ইরাক সফরে কেরি

১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪

‘ইসলামিক স্টেট’ বা আইএস-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র৷ এই আশ্বাস নিয়ে বাগদাদে গিয়েছেন জন কেরি৷ মধ্যপ্রাচ্যের আরো কিছু দেশও জঙ্গি সংগঠনটির হুমকির মুখে৷ যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য, আইএস-কে ধ্বংস করা৷

https://p.dw.com/p/1D9iE
John Kerry Ankunft in Amman 10.09.2014
ছবি: Reuters/Brendan Smialowsky

বুধবারই এ লক্ষ্য পূরণে যুক্তরাষ্ট্র কী কী করতে চলেছে তা জানাবেন বারাক ওবামা৷ মার্কিন প্রেসিডেন্ট মূলত এ বিষয়ে দেশবাসীকে অবগত করতেই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন৷ তাঁর এই ভাষণ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে৷ মঙ্গলবার কংগ্রেসেও এ বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি৷ সেখানে মার্কিন সাংসদদের তিনি জানান, সুন্নি জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস বা আইসিস) শুধু ইরাক নয়, মধ্যপ্রাচ্যের প্রায় সব দেশ, এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের জন্যও বড় হুমকি৷

এ হুমকি নিশ্চিহ্ন করতে যুক্তরাষ্ট্র বদ্ধপরিকর – এ কথাও জানিয়েছেন ওবামা৷ গত আগস্ট থেকে ইরাকে আইএস জঙ্গিদের ওপর বিমান হামলা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র৷ হামলার মাত্রা বাড়ানোর পাশাপাশি আইএস-কে ঘায়েল করার জন্য একটি পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে যুক্তরাষ্ট্র৷ বুধবারের ভাষণে কেন যুক্তরাষ্ট্রকে আইএস-এর বিররুদ্ধে কঠোরতর অভিযানের কথা ভাবতে হচ্ছে এবং অভিযান-পরিকল্পনায় কী কী থাকবে সম্পর্কে ধারণা দেবেন বারাক ওবামা৷ মঙ্গলবার কংগ্রেসে তিনি বলেন, আইএস-এর বিরুদ্ধে অভিযানের সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার তাঁর আছে, তাই এর জন্য তিনি কংগ্রেসের অনুমোদন চাইবেন না৷ কংগ্রেস অধিবেসনে উপস্থিত সবাই অভিযানে সমর্থন জানালেও কেউ কেউ প্রেসিডেন্টের এখতিয়ারের বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন৷

আইএস এই মুহূর্তে ইরাক এবং সিরিয়ায় সক্রিয় হলেও মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশও জঙ্গি সংগঠনটির হুমকির মুখে৷ এ পরিস্থিতিতেই মধ্যপ্রাচ্য সফর শুরু করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি৷ ইরাক সফরও তারই অংশ৷ বুধবার বাগদাদে পৌঁছেছেন তিনি৷ এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি ইরাকে নতুন সরকার গঠনের উদ্যোগের প্রশংসা করেন৷ সদ্যগঠিত সরকারের প্রশংসা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী হায়দার আল-আবাদির এই সরকার ইরাকের জন্য একটি মাইলফলক৷''

এসিবি/ডিজি (এপি, এএফপি, ডিপিএ, রয়টার্স)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য